সাধারণ ডট নেটে আপনাকে স্বাগতম! রেজিষ্ট্রেশন করে আজই আমাদের পরিবারের সদস্য হয়ে যান...
0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ

গবেষণা বা থিসিস পেপার কিভাবে লিখতে হয়?

নতুন দের জন্য থিসিস পেপার লেখার টিপস কি?

1 টি উত্তর

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
উচ্চ শিক্ষার জন্য কিংবা গবেষক হতে চাওয়ার প্রথম ধাপ বলা চলে আমাদের দেশের পার্সপেক্টিভ থেকে undergraduate/masters এর থিসিস। আমাদের অনেক প্রব্লেম থাকার পরও আমাদের এই ছোট্ট দেশটিতে আমরা ম্যানেজ করে চলতে পারতেছি এটা অনেক বড় একটি পাওয়া। আর আমাদের প্রকৃতির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে এবং অধিক মানুষের সঠিক খাদ্য ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে গবেষণার অধিক প্রয়োজন। কিন্তু, সমস্যা হলো সঠিক গাইডলাইনের অভাব।

ভার্সিটির শেষ সময়ে থিসিস অথবা প্রজেক্ট নিতে হয়। এখন যারা একটু ভালো স্টুডেন্ট কিংবা উচ্চশিক্ষার ইচ্ছা আছে অথবা শিক্ষক হওয়ার ইচ্ছা তাঁরা থিসিস বেছে নেয়। আর যাদের CGPA একটু কম থাকে কিংবা চাকরিতে ঢোকার তাগিদ থাকে তারা বেছে নেয় ইন্টার্ন অথবা প্রজেক্ট। কিন্তু, যারা থিসিস নেয় তাদের উদ্দেশ্য মনে হয় খুব একটা স্পষ্ট থাকে না। অনেকে বাজওয়ার্ড ভেবে নিয়ে নেয়, অনেকে উচ্চশিক্ষার জন্য নেয়! কিন্তু, তারা যা করে ৪/৮ মাসে তা কতটুকু প্রাসঙ্গিক তাদের উচ্চশিক্ষার জন্য এ বিষয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে।

একজন প্রোফেসরের ল্যাবের ওয়েবসাইট তাঁর কাজকর্ম বোঝার জন্য সবচেয়ে ভালো জায়গা। এখানে তাঁর পাবলিকেশনগুলো সাজানো থাকে। বোঝা যায় তিনি সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অ্যাক্টিভ কিনা। পাবলিকেশনগুলোর অনেকগুলো ডাউনলোডও করা যায়। তাঁর ল্যাবের লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য নিয়েও তথ্য থাকে। ল্যাবে যারা কাজ করছে, তাদের প্রোফাইলও থাকে। কাজেই এসব দেখতে পারলে ভালো। এটাও বোঝার চেষ্টা করুন তাঁর ল্যাবে কী ধরনের কাজ হচ্ছে — অ্যানালিটিক্যাল, এক্সপেরিমেন্টাল, কম্পিউটেশনাল নাকি মিশ্র ধরনের। ভাবুন, আপনি এ ধরনের কাজের সাথে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন কিনা। দেশ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং নিজের ক্ষেত্র নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা করে গবেষণা/থিসিসে যাওয়া দরকার।

গবেষণার ধাপসমূহ
গবেষণা কিভাবে করতে হয় সেটা খুব জটিল একটা বিষয়। জটিল এই কারণে যে এটাকে শুধুমাত্র লিখে বোঝানো সম্ভব না। তবে সাধারণভাবে আপনাকে একটা ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করছি।

প্রথমে আসা যাক গবেষণার ধরণ সম্পর্কে। গবেষণা হয় মূলত তিন ধরণের:
  1. অরিজিনাল গবেষণা
  2. রিভিউ বা পর্যালোচনা পেপার
  3. সার্ভে গবেষণা

Original Article লেখা হয় মূল গবেষণার উপর ভিত্তি করে। আর মূল গবেষণার মধ্যে পরে, ল্যাবরেটরী ভিত্তিক গবেষণা, কম্পিউটার ব্যবহার করে গবেষণা, এই গুলোর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত ক্ষেত্র হচ্ছে ডাটা সাইন্স ফিল্ড এবং সিমুলেশন রিসার্চ। মোট কথা হচ্ছে, যে কাজ করে আমরা কোন ডাটা পাবো, তাই হচ্ছে মূল গবেষণা। এই কারণে এইসব ডাটাকে বলা হয় প্রাইমারি ডাটা। কিন্তু এইসব ডাটা যখন কোন জার্নালে পাবলিশ হয়, তখন অন্য কেউ যদি এই একই ডাটা দিয়ে অন্য কেউ তার কাজের পার্স্পেক্টিভে অন্য আরো ডাটার সাথে কাজে করে, তখন তা হয়ে যায় সেকেন্ডারি ডাটা। মজার বিষয় হলো এই সেকেন্ডারি ডাটা দিয়েই আমাদের রিভিউ পেপারের কাজ করতে হয়।”

এবার আসা যাক গবেষণার ধাপ গুলোতে। গবেষণার কাজকে আমরা কয়েকটি পর্যায়ে ভাগ করতে পারি:

১. সমস্যা অনুসন্ধান (Problem Search):
যেকোনো গবেষণার জন্য প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল সঠিক সমস্যা বা গবেষণার বিষয় নির্বাচন করা। সমস্যা অনেকভাবেই খুঁজে পেতে পারেন। কিন্তু যারা এই ফিল্ডে নতুন তাদের জন্য একটু কঠিনই বটে সমস্যা খুঁজে পাওয়া। আমি বলব, যে ফিল্ডে কাজ করতে চান ঐ বিষয়ে প্রচুর আর্টিকেল (কনফারেন্স/জার্নাল) পড়ুন। এটা মূলত ট্র্যাডিশনাল উপায়, সহজে সমস্যা খুঁজে পাওয়ার। প্রথমে অনেক বড় সমস্যাকে আসতে আসতে break-down করে ফেলুন, তারপর সবচেয়ে সংকীর্ণ অংশ নিয়ে আপনার কাজটি এগিয়ে নেন। আগে আপনার পছন্দের ডোমেইন এর জন্য কারেন্ট পেপারগুলো পড়ুন এবং সেগুলো থেকে সংক্ষিপ্ত রিভিউ করে রাখুন (জার্নাল/ কনফারেন্স পেপার)। এটি সবচেয়ে কম সময়ে ভালো একটি সমস্যা খুঁজে পাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায়।

কিভাবে আপনার ধারণা/বিষয়কে সংকুচিত করবেন?
যেমন ধরুন আপনি বাংলাদেশের চর অঞ্চলের মানুষের মধ্যে ডায়াবেটিস রোগ নিয়ে একটি স্টাডি করবেন বলে স্থির করছেন। ডায়াবেটিস মূলত তিন ধরনের। এক্ষেত্রে ভালো হবে একটিমাত্র টাইপ নিয়ে কাজ করা (যেমন টাইপ ২)। এবং আপনার টার্গেট মানুষগুলো শুধু নারী অথবা গর্ভাবস্থা সম্পর্কিত হলে আপনার ক্ষেত্র অনেকটাই সুনির্দিষ্ট হয়ে যাবে।

২. সাহিত্য পর্যালোচনা (Literature Review):
যখন আপনি সমস্যা বের করতে পেরেছেন তখন আপনাকে দেখাতে হবে আপনার গবেষণাটি কেন দরকার। অর্থাৎ আপনাকে বোঝাতে হবে আপনার গবেষণার প্রেরণা কী? সেজন্য এই সমস্যার উপর ইতোপূর্বে কী ধরনের কাজ হয়েছে এবং কাজগুলোকে আপনার রিভিউ করতে হবে। লিটারেচার রিভিউ লেখা সহজ নয়। মানে এটিকে খুব সহজভাবে নেওয়া উচিত নয়। লিটারেচার রিভিউ সময় নিয়ে করতে হয় এবং রেফারেন্স পেপারের জার্নালের মান, যে গ্রুপ থেকে কাজটি করা হয়েছে তারা কতটা বিশ্বাসযোগ্য এটি মাথায় রাখতে হয়। এবং অবশ্যই প্রকাশিত কাজের ক্রম ঠিক রেখে রিভিউ করতে হয়। আপনি হয়তো খুব ভালো মানের মৌলিক কাজ করেছেন কিন্তু ভালো লিটারেচার রিভিউ না থাকার কারণে রিভিউয়াররা বাতিল করে দিতে পারে। এক্ষেত্রে আপনার স্টাডির মৌলিকতা ও অবদান তুলে ধরতে হবে।

৩. গবেষণা পদ্ধতি (Methodology):
এই অংশে মূলত গবেষণার পদ্ধতি বর্ণনা করতে হয়। একজন গবেষক নানা ভাবে তার গবেষণা করতে পারেন। এক্সপেরিমেন্টাল কাজ হলে নমুনা প্রস্তুতি , এক্সপেরিমেন্টাল টেকনিক ইত্যাদি বর্ণনা করা হয়। প্রথমেই বলে নেই, যেকোনো গবেষণার জন্য অনেক ধরনের পরীক্ষিত টেকনিক থাকে, টেকনিকগুলো বর্ণনা করার সময় উদাহরণ হিসেবে নিজের গবেষণার কোন উদাহরণ দিয়ে তা বিস্তারিত কোথায় কোন সেকশনে, কোন চ্যাপ্টারে আছে সেটা উল্লেখ করে একটি সংযোগ তৈরি করে দিতে হয়। তখন একজন পাঠক এই সব টেকনিক্যাল বর্ণনা পড়েও তখন একধরনের শান্তি অনুভব করতে পারে। রসকষহীন টেকনিক্যাল বিষয়গুলি পড়তে এই শান্তি পাওয়াটা বিশেষ জরুরী। টেকনিকগুলোর মধ্যে তিনটি টেকনিক খুব জনপ্রিয় (বিস্তারিত জানতে উইকি তে খুঁজুন):
  • Cross-sectional study
  • Observational study
  • Experimental study

৪. তথ্য বিশ্লেষণ এবং ফলাফল (Analysis/Results):
ডেটা সংগ্রহের পর সেটিকে ডেটা পরিষ্কার/ মাইনিং করে সামারি রেজাল্ট এবং পরিসংখ্যানের মডেল/মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম (যদি দরকার হয়) ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। রেজাল্ট লিখতে গবেষণার ক্রম ঠিক রাখতে হবে, একটি সাব-কন্টেন্ট এর সাথে অন্য সাব-কন্টেন্ট এর সংযোগ রাখতে হবে, অন্যথায় এটি খুব নিম্নমানের থিসিস হবে। নিম্নমানের পেপার কখনোই উদ্ধৃত করা উচিত না। আর রেজাল্ট এন্ড ডিসকাশন একাধিক চ্যাপ্টার হলে প্রথম চ্যাপ্টারের সাথে পরের চ্যাপ্টারের লিঙ্ক তৈরি করতে হবে, আর এটি ভালো কাজের বৈশিষ্ট্যও বটে।

৫. আলোচনা (Discussion):
আমার মতে, ডিসকাশন অংশটি সবচেয়ে জটিল একটি অংশ। এখানে সম্পূর্ণ গবেষণার সারমর্ম নিয়ে আলোচনা করা হয়। ডিসকাশন অংশের উপর নির্ভর করে আপনার গবেষণা কতটুকু মানসম্মত । আপনার গবেষণা ফাইন্ডিংস এর সাথে রিলেটেড কাজের রেজাল্ট দিয়ে তুলনা দেখিয়ে দিবেন। এবং Research Question বিস্তারিত আলোচনা করে দেখাতে হয় আপনার ফাইন্ডিং এর সাথে আপনার এক্সপেরিমেন্টাল রেজাল্ট এর মিল আছে কিনা! এই অংশটি আপনার গবেষণাকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করবে।

৬. উপসংহার (Conclusion):
পেপার/থিসিসের উপসংহার (conclusion) এবং এবসট্র্যাক্ট থিসিস/গবেষণা পেপার শেষ হলেই লেখা উচিত। আর উপসংহার লিখতে গিয়ে অনেকেই সারসংক্ষেপ লিখে ফেলে। সেক্ষেত্রে উপসংহারটিকে আপনার ডিসকাশন সেকশনের শেষ প্যারা হিসেবে লিখতে পারেন। অনেক জার্নালে উপসংহার এবং ডিসকাশন সেকশন দুটি একত্রে লেখা হয়। উপসংহার এ আপনার কাজের সীমাবদ্ধতা এবং ভবিষ্যৎ কাজের প্রক্রিয়া তুলে ধরতে পারেন। আপনার কাজের সম্পর্কে অন্য গবেষকরা একটি ধারণা পাবে, হতে পারে ভালো কোনো ল্যাব থেকে আপনার কাজের জন্য প্রস্তাব পেয়ে যেতে পারেন।

গবেষণায় আগ্রহীদের জন্য কিছু টিপস
  • গবেষণা সংক্রান্ত কোর্স করুন: গবেষণার ধরণ, গবেষণা সংক্রান্ত দক্ষতা এবং এর বিভিন্ন ধাপ নিয়ে সরাসরি বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন কোর্স পরিচালনা করে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এছাড়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান, প্ল্যাটফর্ম এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনলাইন কোর্সেও গবেষণা সংক্রান্ত কোর্স সরবরাহ করা হয়।
  • যেহেতু বিষয়ভেদে প্রচলিত গবেষণা পদ্ধতিতে কিছু পার্থক্য থাকে, সেহেতু আপনি যে বিষয়ে পড়ছেন, এর সাথে সম্পর্কিত প্রতিষ্ঠান বা প্রতিষ্ঠানে আবেদন করতে পারেন।
  • ভবিষ্যতে আপনি যদি গণস্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করতে চান, তাহলে আইসিডিডিআরবি, ব্র্যাক জেমস পি গ্রান্ট স্কুল অব পাবলিক হেলথ, পি আই রিসার্চ সেন্টার কিংবা বাইনারি ডেটা ল্যাব এ গবেষণা শেখার শর্ট-কোর্স এ ভর্তি হতে পারেন।
  • হাতেকলমে গবেষণা: গবেষণা শেখার জন্য হাতেকলমে ব্যবহারিক পদ্ধতি সবচেয়ে বেশি কার্যকর।
  • বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে অনেক অধ্যাপক ও শিক্ষক গবেষণায় যুক্ত থাকেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় তাই শিক্ষকের পরামর্শ নিন। তাঁদের সঙ্গে তথ্য সংগ্রহ, তথ্য বিশ্লেষণ ও গবেষণার কাজে যুক্ত হতে পারেন।
  • আরেকটি কার্যকর উপায় হল দেশীয় বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানে খণ্ডকালীন কর্মী বা শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ।
  • আপনার বিশ্ববিদ্যালয় বা কর্মক্ষেত্রের বাইরেও বিভিন্ন গবেষণা কাজে স্বেচ্ছাসেবক বা সহকারী হিসেবে কাজ শুরু করতে পারেন।
  • প্রচুর গবেষণা প্রবন্ধ পড়তে হবে: আপনি গবেষণায় নবীন কিংবা পেশাদার যে পর্যায়েই থাকুন না কেন, অন্যান্য গবেষকের কাজ আপনাকে জানতে হবে, বিভিন্ন জার্নাল সব সময় পড়তে হবে।
শুরুতে গবেষণাপত্র পড়তে দুর্বোধ্য বা নীরস মনে হলেও, নিয়মিত গবেষণাপত্র পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। ধীরে ধীরে গবেষণার নানা কাজ ও ধাপ বুঝতে পারবেন আপনি।
এছাড়া যে বিষয়ে আপনি গবেষণায় আগ্রহী, সে বিষয়ে বিভিন্ন প্রবন্ধ, সাক্ষাৎকার বা বই পড়ার চেষ্টা করুন। এ ধরনের আগ্রহ থাকলে নতুন গবেষণার ধারণা তৈরি করতে পারবেন।
গবেষণার প্রক্রিয়া শিখতে ও গবেষণা পর্যালোচনা করার জন্য গবেষণাপত্র পড়ার বিকল্প নেই। ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওপেন সোর্স ওয়েবসাইট আছে, যেখান থেকে গবেষণাপত্র পড়ে দেখতে পারেন।

গবেষণা কোন সহজ কাজ নয়। এর জন্য ধৈর্য, কঠোর পরিশ্রম এবং অধ্যবসায়ের প্রয়োজন। তবে সঠিক পরিকল্পনা এবং নিষ্ঠার মাধ্যমে এই কাজে সাফল্য লাভ করা সম্ভব। গবেষণার মাধ্যমে আমরা কেবল নতুন নতুন জ্ঞানের বিকাশ করি না, বরং আমাদের চারপাশের বিশ্ব সম্পর্কে আমাদের ধারণাকে পরিবর্তন করি এবং ভবিষ্যৎ তৈরি করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখি।

এরকম আরও প্রশ্ন

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
ডেটা বিকৃতি বা Corrupt হতে পারে কিভাবে?
ডেটা বিকৃতি কি? কেন হয়? কিভাবে এর প্রতিকার করবো? 
0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
কিভাবে এমএলএসবিডি (MLSBD) ওয়েবসাইটে অ্যাডস ছাড়া যেকোনো মুভি ডাউনলোড করতে হয়?
এমএলএস বিডি ওয়েবসাইটে অনেক অ্যাড আসে। এই অ্যাড গুলো অনেক বিরক্তিকর। কিভাবে অ্যাডস ছাড়া কোনো মুভি ডাউনলোড করতে পারবো?
0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
দেশবাচক শব্দ হিসেবে 'বাংলা' প্রথম ব্যবহৃত হয় কোন গ্রন্থে?
দেশবাচক শব্দ হিসেবে 'বাংলা' প্রথম ব্যবহৃত হয় কোন গ্রন্থে?
0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
দালাল আইন বাতিল হয় কত সালে?
দালাল আইন বাতিল হয় কত সালে?
0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
মুক্তিযুদ্ধের সময় সর্ববৃহৎ গণহত্যাটি কোথায় হয়?
মুক্তিযুদ্ধের সময় সর্ববৃহৎ গণহত্যাটি কোথায় হয়?
সাধারণ প্রশ্ন-উত্তর ওয়েবসাইটে আপনাকে স্বাগতম। এখানে আপনি আপনার বিভিন্ন বিষয়ে ব্যক্তিগতসহ যেকোনো সমস্যার সমাধান চেয়ে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং অন্যদের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সহযোগীতা করতে পারবেন। আজই আমাদের সাথে শুরু করে দিন আপনার পথচলা।
...