সাধারণ ডট নেটে আপনাকে স্বাগতম! রেজিষ্ট্রেশন করে আজই আমাদের পরিবারের সদস্য হয়ে যান...
1 পছন্দ 0 টি অপছন্দ
দশমিক কে আবিষ্কার করেন?

আমরা প্রাত্যহিক জীবনে যে সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করি তা হল দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে দশটি মৌলিক অঙ্ক (০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯) ব্যবহার করে যেকোনো সংখ্যা প্রকাশ করা হয়। দশমিক পদ্ধতিকে "বেস-টেন" পদ্ধতিও বলা হয় কারণ এখানে প্রতিটি স্থানীয় মান তার ডানদিকের স্থানীয় মানের দশ গুণ।


ইতিহাস

দশমিক পদ্ধতির উৎপত্তি সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা না গেলেও ধারণা করা হয়, মানুষের হাতে দশটি আঙুল থাকার কারণে তারা প্রথমে গণনা করার জন্য আঙুল ব্যবহার করতো। এই দশভিত্তিক গণনা পদ্ধতি পরবর্তীতে বিভিন্ন সভ্যতায় ছড়িয়ে পড়ে। প্রাচীন মিশরীয়, ব্রাহ্মী, গ্রিক, হিব্রু, রোমান এবং চীনা সভ্যতায় দশ এবং এর সূচক ব্যবহার করে সংখ্যা প্রকাশ করা হতো।

তবে, এই প্রাচীন পদ্ধতিগুলোতে বড় সংখ্যা প্রকাশ করা এবং গাণিতিক ক্রিয়া সম্পাদন করা বেশ জটিল ছিল। এই সমস্যার সমাধান হয় "হিন্দু-আরবি" সংখ্যা পদ্ধতি আবিষ্কারের মাধ্যমে। এই পদ্ধতিতে শূন্য সহ দশটি মৌলিক অঙ্ক ব্যবহার করে যেকোনো সংখ্যা প্রকাশ করা সম্ভব হয়ে ওঠে। পরবর্তীতে ভগ্নাংশ প্রকাশের জন্য এই পদ্ধতিতে দশমিক চিহ্ন (.) যুক্ত করা হয় এবং এভাবেই আধুনিক দশমিক পদ্ধতির উদ্ভব হয়। 


দশমিক ও দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি তাহলে কে আবিষ্কার করেন?

দশমিক আবিষ্কার করেন ভারতের আর্যভট্ট আবার অনেকে মনে করেন পিথাগোরাস। এর সঠিক জবার পাওয়া খুবই মুশকিল।


ব্যবহার

দশমিক পদ্ধতি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়।

  • গণিত: গণিতে যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ সহ সকল গাণিতিক ক্রিয়ায় দশমিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
  • বিজ্ঞান: বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় পরিমাপ, গণনা এবং তথ্য বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে দশমিক পদ্ধতি অপরিহার্য।
  • প্রযুক্তি: কম্পিউটার, মোবাইল ফোন সহ সকল ধরণের ডিজিটাল ডিভাইস দ্বিমিক সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করলেও, মানুষের সাথে যোগাযোগের জন্য এই ডিভাইসগুলো দশমিক পদ্ধতি ব্যবহার করে।
  • ব্যবসা-বাণিজ্য: আর্থিক লেনদেন, হিসাবরক্ষণ, মূল্য নির্ধারণ সহ ব্যবসা-বাণিজ্যের সকল ক্ষেত্রেই দশমিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।

তাৎপর্য

দশমিক পদ্ধতি একটি সরল, কার্যকর এবং সর্বজনীন সংখ্যা পদ্ধতি। এই পদ্ধতি গণিত, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। দশমিক পদ্ধতির সরলতার কারণে এটি সহজেই শেখা এবং ব্যবহার করা যায়। এছাড়াও, এই পদ্ধতিতে বড় সংখ্যা এবং ভগ্নাংশ সহজেই প্রকাশ করা যায় এবং গাণিতিক ক্রিয়া সম্পাদন করা অনেক সহজ।


দশমিক পদ্ধতি মানব সভ্যতার একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভাবন। এই পদ্ধতি আমাদের জীবনযাত্রাকে সহজ এবং গতিশীল করে তুলেছে। ভবিষ্যতেও এই পদ্ধতি বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

```

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
শূন্যের ব্যবহার কোথায় প্রথম শুরু হয়েছিল?

মানুষের জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার ইতিহাসে সংখ্যার ব্যবহার এক যুগান্তকারী আবিষ্কার। আর এই সংখ্যার জগতে শূন্যের আবির্ভাব এক বিস্ময়কর ঘটনা। শূন্য, যা ‘কিছু না’ বোঝাতে ব্যবহৃত হলেও, গণিতের জগতে এর গুরুত্ব অপরিসীম। এই নিবন্ধে আমরা শূন্যের উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশের ইতিহাস, এর পেছনের রহস্য, বিতর্ক এবং এর গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করবো।


প্রাচীন সভ্যতায় শূন্যের ধারণা

শূন্যের ধারণা একদিনে আসেনি। বিভিন্ন প্রাচীন সভ্যতায় এর আভাস পাওয়া যায়। ৪০০০-৫০০০ বছর আগে সুমেরীয়রা তাদের গণনা পদ্ধতিতে ‘খালি জায়গা’ হিসেবে শূন্যের ব্যবহার করত। পরবর্তীতে ব্যাবিলনীয়রা দুটি কোণাকৃতির চিহ্ন (′′) ব্যবহার করে শূন্যকে চিহ্নিত করে।

তবে, এই সকল সভ্যতায় শূন্য কেবল ‘স্থানধারক’ হিসেবে ব্যবহৃত হত, স্বতন্ত্র সংখ্যা হিসেবে নয়। মিশরীয়রা, যারা জ্যামিতি ও জ্যোতির্বিদ্যায় বেশ পারদর্শী ছিল, তারাও শূন্যকে অস্বীকার করত।


ভারতে শূন্যের উত্থান

বিশ্বের অন্যান্য সভ্যতা শূন্যকে অস্বীকার করলেও, ভারতীয় উপমহাদেশে এর বিকাশ ঘটে ভিন্নভাবে। ঋগ্বেদে ‘শূন্য’ শব্দের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। বৌদ্ধ দর্শনেও মনকে ‘শূন্য’ করার ধারণার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।

খ্রিস্টীয় ৪৫৮ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় গণিতবিদ আর্যভট্ট তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘আর্যভটীয়’ তে গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান, গতি ইত্যাদি বর্ণনা করতে গিয়ে শূন্যের ধারণা ব্যবহার করেন।

পরবর্তীতে, ৬২৮ খ্রিস্টাব্দে ব্রহ্মগুপ্ত তার গ্রন্থ ‘ব্রহ্মস্ফুটসিদ্ধান্ত’ -এ শূন্যকে একটি স্বাধীন সংখ্যা হিসেবে স্থান দেন এবং এর গাণিতিক ব্যবহার ব্যাখ্যা করেন।


শূন্যের বিস্তার

আরব বণিকদের মাধ্যমে ৮ম শতাব্দীতে শূন্য আরব বিশ্বে প্রবেশ করে। আরব গণিতবিদ মুহাম্মদ ইবনে মুসা আল-খোয়ারিজমি শূন্যের ধারণাকে আরও উন্নত করেন।

১২শ শতাব্দীতে ইতালীয় গণিতবিদ ফিবোনাচ্চি আরবদের কাছ থেকে শূন্যের ধারণা ইউরোপে প্রবর্তন করেন।


শূন্যের গুরুত্ব

শূন্যের আবিষ্কার গণিতের জগতে এক যুগান্তকারী ঘটনা।

  • এটি দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি স্থাপন করে।
  • এর ফলে বীজগণিত, ক্যালকুলাস ইত্যাদি বিষয়ের বিকাশ ঘটে।
  • কম্পিউটার বিজ্ঞানে বাইনারি পদ্ধতি (০, ১) শূন্যের উপর নির্ভরশীল।

শূন্যের আবিষ্কার মানুষের চিন্তা-ভাবনার এক বিরাট পরিবর্তন আনে। এই "কিছু না" থেকে "কিছু" তৈরির ধারণা মানুষের সৃজনশীলতার এক অনন্য উদাহরণ।

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
ওয়েবসাইটের একক ঠিকানা কোনটি?

আজকের তথ্যপ্রযুক্তির যুগে ইন্টারনেট আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রতিদিন অসংখ্য ওয়েবসাইট ব্রাউজ করে আমরা তথ্য সংগ্রহ করি, যোগাযোগ রক্ষা করি, বিনোদন গ্রহণ করি। কিন্তু, কখনও কি ভেবে দেখেছেন, কিভাবে এই অগণিত ওয়েবসাইটের মাঝে আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত ওয়েবসাইটটি খুঁজে পাই? এর পিছনে কাজ করে একটি নির্দিষ্ট ঠিকানা ব্যবস্থা, যা ইউআরএল (URL) নামে পরিচিত।


ইউআরএল কি?

ইউআরএল (URL) হল ইউনিফর্ম রিসোর্স লোকেটর এর সংক্ষিপ্ত রূপ। সহজ ভাষায়, ইউআরএল হলো একটি ওয়েবসাইটের অনন্য ঠিকানা বা একক ঠিকানা, যা দিয়ে ওয়েব ব্রাউজার (যেমন: গুগল ক্রোম, মজিলা ফায়ারফক্স) ওয়েব সার্ভারকে বলে যে কোন ওয়েবপেজটি আমরা দেখতে চাই। ঠিক যেমন আমাদের বাসার ঠিকানা দিয়ে আমরা আমাদের বাসা খুঁজে পাই, তেমনি ইউআরএল দিয়ে ওয়েব ব্রাউজার আমাদের কাঙ্ক্ষিত ওয়েবসাইটে পৌঁছে দেয়।


ইউআরএল এর গঠন

একটি ইউআরএল বিভিন্ন অংশে বিভক্ত থাকে। নিচে একটি উদাহরণের মাধ্যমে বিষয়টি আরও স্পষ্ট করা হলো:

https://www.example.com/blog/article/123

  1. প্রোটোকল (Protocol):
    • এই অংশটি ওয়েব ব্রাউজারকে ওয়েব সার্ভারের সাথে যোগাযোগের জন্য কোন প্রোটোকল ব্যবহার করতে হবে তা নির্দেশ করে।
    • সাধারণত HTTP (Hypertext Transfer Protocol) বা HTTPS (Hypertext Transfer Protocol Secure) ব্যবহার করা হয়।
    • HTTPS সাইটগুলো বেশি নিরাপদ কারণ এখানে তথ্য এনক্রিপ্ট করা থাকে।
  2. ডোমেন নাম (Domain Name):
    • এই অংশটি ওয়েবসাইটের নাম নির্দেশ করে।
    • উদাহরণস্বরূপ, উপরের ঠিকানায় "example.com" হলো ডোমেইন নাম।
  3. পাথ (Path):
  4. এই অংশটি ডোমেইনের মধ্যে নির্দিষ্ট কোন ফাইল বা পেজ নির্দেশ করে।
  5. উদাহরণস্বরূপ, উপরের ঠিকানায় "/blog/article/123" পাথ নির্দেশ করছে, যা বোঝাচ্ছে "example.com" ওয়েবসাইটের "blog" নামক একটি ফোল্ডারের "article" নামক একটি সাব-ফোল্ডারের "123" নামের একটি ফাইল বা পেজ খুঁজে বের করতে হবে।

কিভাবে একটি ভালো ইউআরএল তৈরি করবেন?

একটি ভালো ইউআরএল সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (SEO) এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কিছু টিপস দেওয়া হল যা আপনাকে একটি ভাল ইউআরএল তৈরিতে সাহায্য করবে:

  • ইউআরএল যথাসম্ভব ছোট এবং সহজ রাখুন।
  • কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন যা আপনার ওয়েবপেজের বিষয়বস্তুর সাথে সম্পর্কিত।
  • হাইফেন (-) ব্যবহার করে শব্দগুলো আলাদা করুন।
  • সংখ্যা এবং বিশেষ ক্যারেক্টার ব্যবহার এড়িয়ে চলুন।

ইউআরএল ইন্টারনেটের একটি অপরিহার্য অংশ। এটি আমাদেরকে বিশাল এই জগতে যে কোন ওয়েবসাইট খুঁজে পেতে সাহায্য করে। একটি ভাল ইউআরএল আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ভাল এসইও এবং ইউজার এক্সপেরিয়েন্সকে বুস্ট করে।

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
বই কে আবিষ্কার করেন?

মানব সভ্যতার অগ্রযাত্রায় বইয়ের ভূমিকা অতুলনীয়। জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিতে, চিন্তার নতুন নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে এই নীরব বিপ্লবী সর্বদা নির্বিকার। ক্ষণস্থায়ী কাগজের পাতায় লেখা কথা, গল্প, কবিতা, বিজ্ঞান, দর্শন; মানুষের চিন্তা ও জ্ঞানের এই অমূল্য সম্পদ ধারণ করে বই কালের সাক্ষী হয়ে টিকে থাকে। আজ আমরা সেই মহান আবিষ্কারের ইতিহাস, বিকাশ ও অনন্য ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করব।


বই শব্দের উৎপত্তি ও বিবর্তন

"বই" শব্দটির উৎপত্তি আরবি "বহি" থেকে। ইংরেজিতে এর প্রতিশব্দ "book", যার উৎপত্তি প্রাচীন জার্মান শব্দ "*bōk-" থেকে। মজার ব্যাপার হলো, স্লাভীয় ভাষায় "буква" (বুকভা) শব্দের অর্থ ‘অক্ষর’, যা "বীচ" গাছের সাথে সম্পর্কিত। রুশ, সার্বীয় এবং ম্যাসেডোনীয় ভাষায় "букварь" (বুকভার) বা "буквар" (বুকভার) হলো প্রাথমিক স্কুলের পাঠ্যপুস্তক, যা ছোটদের পড়া ও লেখার মৌলিক শিক্ষা দেয়। এ থেকে ধারণা করা হয়, প্রাচীন ইন্দো-ইউরোপীয়রা বীচ কাঠে লেখালেখি করত। ল্যাটিন ভাষায় "codex" (কোডেক্স) শব্দের অর্থ ছিল ‘কাঠের ব্লক’। বর্তমানে কোডেক্স বলতে বাঁধাই করা, পৃথক পাতাসহ বই বোঝায়।


লেখার মাধ্যমের বিবর্তন

খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ সালের দিকে মিশরীয়রা প্যাপিরাস নামক এক ধরনের কাগজ আবিষ্কার করে। প্যাপিরাস গাছের কাণ্ড থেকে তৈরি এই কাগজে তারা বিভিন্ন ঘটনাবলি, হিসাব-নিকাশ, ধর্মীয় গ্রন্থ লিপিবদ্ধ করত। গ্রিক এবং রোমানরাও পরে এই প্রযুক্তি গ্রহণ করে।
খ্রিস্টপূর্ব ২৪০০ সালের দিকে চর্ম ব্যবহার শুরু হয়। বাছুর, ভেড়া বা ছাগলের চামড়া প্রক্রিয়াজাত করে তাতে লেখা হতো। ১০৫ খ্রিস্টাব্দে মোমের উপর লেখার প্রচলন ঘটে। এর পাশাপাশি চীনারা জিনিসপত্র মোড়ানোর জন্য কাগজ ব্যবহার করত। ৬০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে চীনা ও ইউরোপীয়রা লেখার সাথে ছবি ব্যবহার শুরু করে। ৮৬৮ খ্রিস্টাব্দে চীনে প্রথম ছবিসহ বই ছাপানো হয়।


ছাপা বইয়ের সূচনা ও গুটেনবার্গের অবদান

১২৫০ খ্রিস্টাব্দের দিকে মিশরে এবং ১৪৫০ খ্রিস্টাব্দের আগে ইউরোপের কিছু স্থানে অক্ষর বসিয়ে বই ছাপানো শুরু হয়। তবে এশিয়ায় তখনও গাছের বাকল, কলাপাতা বা তালপাতায় হাতে লেখা পুঁথির প্রচলন ছিল।
আধুনিক ছাপা বইয়ের জনক জোহান গুটেনবার্গ। ১৪৫৫ সালে তিনি তার আবিষ্কৃত ছাপাখানায় বাইবেল ছাপান। ৪২ লাইনের এই বাইবেল "গুটেনবার্গ বাইবেল" নামে বিখ্যাত। গুটেনবার্গের এই আবিষ্কার মানব সভ্যতার ক্ষেত্রে এক বিরাট পরিবর্তন আনে। 


বই: জ্ঞানের অপ্রতিরোধ্য প্রবাহ

গুটেনবার্গের আবিষ্কারের পর থেকে বই জ্ঞান বিস্তারের প্রধান মাধ্যমে পরিণত হয়। বিজ্ঞান, দর্শন, ইতিহাস, সাহিত্য সহ সকল ক্ষেত্রেই বইয়ের অবদান অস্বীকার করা যায় না। বই কেবল আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করে না, পাশাপাশি আমাদের চিন্তাশক্তির বিকাশ ঘটায়, মন ও মননকে প্রসারিত করে।


একটি ক্ষুদ্র বীজ যেমন একটি বিশাল গাছে পরিণত হয়ে অসংখ্য ফল ধারণ করে, তেমনি একটি বই পরিণত হতে পারে অসংখ্য মানুষের জ্ঞানের উৎসে। তাই আসুন, আমরা সকলেই বই পড়ি, বইকে ভালবাসি এবং বইয়ের মাধ্যমে আত্মোন্নয়নের পথ সুগম করি।

Sayra Alom Maliha এর কার্যক্রম

স্কোর:
61 পয়েন্ট (অবস্থান #2)
প্রশ্ন:
0
উত্তর দিয়েছেন:
4
মন্তব্য করেছেন:
2
ভোট দিয়েছেন:
0 টি প্রশ্ন, 0 টি উত্তর
দিয়েছেন:
0 টি আপ ভোট, 0 টি ডাউন ভোট
পেয়েছেন:
3 টি আপ ভোট, 0 টি ডাউন ভোট
...