সাধারণ ডট নেটে আপনাকে স্বাগতম! রেজিষ্ট্রেশন করে আজই আমাদের পরিবারের সদস্য হয়ে যান...
0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
কোন গোষ্ঠী থেকে বাঙালি জাতির প্রধান অংশ গড়ে উঠেছে?

অস্ট্রিক গোষ্ঠী থেকে বাঙালি জাতির প্রধান অংশ গড়ে উঠেছে। কেউ কেউ তাদের নিষাদ জাতি ও বলে থাকেন।

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
দালাল আইন বাতিল হয় কত সালে?

মুক্তিযুদ্ধের সময় যেসব রাজাকার, আল-বদর, আল-সামস পাকিস্থানি হানাদার বাহিনীকে সাহায্য করেছে তাদের বিচারের জন্য ১৯৭২ সালের ২৪ জানুয়ারী দালাল আইন প্রণয়ন করা হয়। ১৯৭৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর জেনারেল জিয়া সামরিক অধ্যাদেশ জারী করে দালাল আইন বাতিল করেন।

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কত তারিখে কোভিড-১৯ কে মহামারী হিসেবে ঘোষণা দেয়?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কত তারিখে কোভিড-১৯ কে ১১ মার্চ ২০২০ তারিখে মহামারী হিসেবে ঘোষণা দেয়।

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
মুক্তিযুদ্ধের সময় সর্ববৃহৎ গণহত্যাটি কোথায় হয়?

মুক্তিযুদ্ধের সময় সর্ববৃহৎ একক গণহত্যাটি হয় খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার চুকনগরে।

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
বাংলাদেশের সংবিধানের মুলনীতি কয়টি?

বাংলাদেশের সংবিধানের মুলনীতি ৪টি।

  1. জাতীয়তাবাদ
  2. সমাজতন্ত্র
  3. গণতন্ত্র
  4. ধর্মনিরপেক্ষতা
0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
আয়তন অনুযায়ী বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা কোনটি?

আয়তন অনুযায়ী বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা হলো রাঙ্গামাটি।

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
আয়তন অনুযায়ী বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম জেলা কোনটি?

আয়তন অনুযায়ী বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম জেলা হলো নারায়ণগঞ্জ।

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশনের নাম কি?

বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশনের নাম ড. কুদরত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশন।

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
কিভাবে এমএলএসবিডি (MLSBD) ওয়েবসাইটে অ্যাডস ছাড়া যেকোনো মুভি ডাউনলোড করতে হয়?
এমএলএস বিডি (MLSBD) ওয়েবসাইটে আমরা যখন কোনো মুভি বা সিরিজ ডাউনলোড করতে যাই তখন আমাদের অনেক অ্যাড শো করায়। অনেক ভুল ভাল ওয়েবসাইটে নিয়ে যায় যা আমাদের কাছে অনেক বিরক্তিকর। 

কিন্তু এটাই সত্যি যে এরকম অ্যাডস গুলো ওয়েবসাইটের মালিক না চাইলে আপনি কখনো সেই ওয়েবসাইট থেকে এধরণের অ্যাড স্কিপ করতে পারবেন না। আপনাকে এটা সহ্য করতেই হবে। 

এ ধরণের অ্যাডসকে বলে, পপ-আন্ডার অ্যাড। ইউজার যখন সাইটের কোনো কিছুর উপর ক্লিক করে তখন সেটা ডিটেক্ট করে সেই ক্লিকে অন্য আরেকটা ওয়েবসাইটে নিয়ে যাওয়া হয়।  যতক্ষন না পর্যন্ত এমএলএস বিডির মালিক এই অ্যাডটিকে বন্ধ না করে দিচ্ছে ততক্ষন পর্যন্ত কোনো ভাবেই এই অ্যাড থেকে বাচতে পারবেন না। আপনাকে এই অ্যাড শো করবেই। কারণ এটাকে এভাবেই ডেভেলপ করা হয়েছে। 
0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
MLSBD (এমএলএসবিডি) ওয়েবসাইটে মুভি ডাউনলোড করার সময় Ads কেন আসে?

ওয়েবসাইটের অ্যাডস আমাদের কাছে অনেক বিরক্তিকর জিনিস হলেও অ্যাডস একটা ওয়েবসাইটের মালিকের জন্য সোনার হরিণের মতো। সাধারণত একটা ওয়েবসাইট চালানো, মেইনটেইনেন্স এর জন্য একটা ভালো পরিমাণে ব্যয় হয়ে থাকে। ওয়েবসাইটের ধরণ, পরিচালনাকারীর সংখ্যা ইত্যাদির উপর এই খরচটি বিভিন্ন অ্যামাউন্টের হয়ে থাকে। 

কিন্তু একটা ওয়েবসাইট থেকে ইনকামের রাস্তা খুবই কম। তবুও বেশ কয়েকটি উপায় আছে সেগুলোর মধ্যে সব থেকে জনপ্রিয় ও সহজ মাধ্যম হলো ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন বা অ্যাডস দেখিয়ে আয় করা। বিজ্ঞাপনের ধরণের উপরে আবার আয়ের পরিমাণ কম-বেশি হয়। 

MLSBD তে সাধারণত আমরা যেধরণের অ্যাডস দেখতে পারি সেটা হলো ব্যানার অ্যাডস আর পপ-আন্ডার লিংক। ব্যানার অ্যাডে বিভিন্ন প্রোডাক্টের ইমেজ শো করানো হয় এবং পপ-আন্ডার লিংক অ্যাড দিয়ে আপনাকে ডিরেক্ট অন্য আরেকটি ওয়েবসাইটে রিডাইরেক্ট করে নিয়ে যাওয়া হয়। এটাই মুলত দেখায় যায় এমএলএসবিডি ওয়েবসাইটে।


মূলত ওয়েবসাইট পরিচালনা ও মেইনটেইনেন্স এর জন্য যে খরচ হয় সেটা পুষিয়ে নিয়ে যারা ওয়েবসাইটের পিছনে কাজ করে তাদের বেতনের একটা অংশ ইনকাম করার জন্য এই অ্যাড শো করানো হয়। অ্যাডস থেকে যে পরিমাণ লাভ আসে ওয়েবসাইট থেকে তা দিয়ে কোনো ওয়েবসাইটের মালিক বড়লোক হতে পারে না অন্তত এশিয়া মহাদেশের দেশ গুলো টার্গেটেড করে। এটার কারণ নিয়ে বিস্তর আলোচনা করা যাবে আরেকদিন। 

আরোও পড়ুনঃ 

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
ডাউন ইস্টিচ কি?

ডাউন ইস্টিচ বা ডাউন সিন্ড্রোম একটি জেনেটিক অবস্থা যা জন্মের সময়ই দেখা যায়। এটি মানুষের ২১ নম্বর ক্রোমোসোমের একটি অতিরিক্ত কপি থাকার কারণে হয়। এই অতিরিক্ত ক্রোমোসোমের কারণে শারীরিক ও মানসিক বিকাশের উপর প্রভাব পড়তে পারে।


ডাউন সিন্ড্রোমের লক্ষণঃ

  • শারীরিক বৈশিষ্ট্য: ছোট গোলাকার মাথা, চ্যাপ্টা মুখ, ছোট কান, একক ফালিযুক্ত হাত, ছোট আঙুল, এবং পায়ের তালুতে একটি অতিরিক্ত ফালি।
  • মানসিক বিকাশ: শেখার গতি ধীর হতে পারে, ভাষা দক্ষতা কম থাকতে পারে, এবং সামাজিক দক্ষতা অর্জন করতে সমস্যা হতে পারে।
  • স্বাস্থ্য সমস্যা: হৃদরোগ, অন্ত্রের সমস্যা, থাইরয়েড সমস্যা, এবং দৃষ্টি ও শ্রবণ সমস্যা হতে পারে।


ডাউন সিন্ড্রোমের চিকিৎসাঃ

ডাউন সিন্ড্রোমের কোন নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। তবে, বিভিন্ন ধরনের থেরাপি এবং চিকিৎসার মাধ্যমে ব্যক্তির জীবনযাত্রার মান স্বাভাবিক করা সম্ভব।

  • শারীরিক থেরাপি: শারীরিক বিকাশকে উন্নত করতে বিভিন্ন থেরাপি দিতে হয়।
  • ভাষা থেরাপি: ভাষা দক্ষতা বৃদ্ধি করতে মুখের জন্য বা জড়তা কাটানোর জন্য থেরাপি দিতে হয়।
  • সামাজিক দক্ষতা প্রশিক্ষণ: সামাজিক দক্ষতা অর্জন করতে বিভিন্ন ধরণের কার্যকলাপের সাথে সম্পৃক্ত করা হয়।
  • অন্যান্য চিকিৎসা: হৃদরোগ, অন্ত্রের সমস্যা ইত্যাদি স্বাস্থ্য সমস্যাগুলোর জন্য ভালো চিকিৎসা দেওয়া।
0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
ইঁদুরের কাছে পৃথিবী দেখতে কেমন?

ইঁদুরের কাছে পৃথিবী দেখতে কেমন?

এই ছবিটি একটি ছোট্ট ইঁদুরের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা একটি বিশাল, রঙিন, খেলনা-সদৃশ বিশ্বের দৃশ্য উপস্থাপন করে। ইঁদুরটি একটি বিশাল ব্লক টাওয়ারের দিকে তাকিয়ে আছে, তার চোখে দৃঢ় সংকল্পের ঝলক রয়েছে। এই ছবিটি একটি খেলনার বিশ্বের মতোই মজাদার এবং উজ্জ্বল রঙের।


ইঁদুররা পৃথিবীকে কিভাবে দেখতে পায়?
0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
আমরা ভালো কাজে কীভাবে সাহায্য করব?

আমাদের পৃথিবীকে সুন্দর ও সুখী করতে আমাদের সকলেরই একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আমরা সবাই মিলে ভালো কাজ করে এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকার মাধ্যমে একটি সুন্দর সমাজ গড়ে তুলতে পারি। 


আমরা ভালো কাজে যেভাবে সাহায্য করতে পারি

  • স্বেচ্ছাসেবায় অংশগ্রহণ: বিভিন্ন সামাজিক কাজে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে অংশগ্রহণ করে আমরা অনেক মানুষের জীবনকে স্পর্শ করতে পারি। 
  • দরিদ্র ও অসহায়দের সাহায্য: দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের খাবার, কাপড়, ওষুধ ইত্যাদি দান করে আমরা তাদের জীবনকে সহজ করতে পারি।
  • পরিবেশ রক্ষা: গাছ লাগানো, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করা, পানি সংরক্ষণ করা ইত্যাদি কাজের মাধ্যমে আমরা আমাদের পরিবেশকে সুন্দর রাখতে পারি।
  • শিক্ষা প্রসার: অশিক্ষিতদের শিক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে আমরা দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারি।
  • সামাজিক সম্প্রীতি বৃদ্ধি: বিভিন্ন ধর্ম ও বর্ণের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতি বৃদ্ধি করে আমরা একটি শান্তিপূর্ণ সমাজ গড়ে তুলতে পারি।
  • প্রাণীদের প্রতি দয়া দেখানো: প্রাণীদের যন্ত্রণা দেওয়া থেকে বিরত থাকা এবং তাদের যত্ন নেওয়া আমাদের ইসলামিক দায়িত্ব।


আমরা যে যে মন্দ আচরণ থেকে দূরে থাকব

  • মিথ্যা বলা: মিথ্যা বলা একটি বড় গুনাহ। আমাদের সবসময় সত্য কথা বলতে হবে।
  • চুরি করা: চুরি করা একটি অপরাধ এবং ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।
  • গীবত করা: অন্যের পিছনে গীবত করা ইসলামে নিষিদ্ধ।
  • দ্বেষ-বিদ্বেষ পোষণ: অন্যের প্রতি দ্বেষ-বিদ্বেষ পোষণ করা আমাদের হৃদয়কে কালিমায় দাগিয়ে দেয়।
  • অহংকার করা: অহংকার করা আমাদেরকে আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরিয়ে নেয়।
  • অন্যের অধিকার হানি করা: অন্যের অধিকার হানি করা ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।
  • অন্যকে কষ্ট দেওয়া: শারীরিক বা মানসিকভাবে অন্যকে কষ্ট দেওয়া একটি জঘন্য কাজ।


ইসলামের শিক্ষা:

ইসলাম আমাদেরকে সর্বদা ভালো কাজ করার এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দেয়। কোরআন ও হাদিসে মানবতার সেবা করার এবং সমাজের কল্যাণে কাজ করার বারবার উৎসাহিত করা হয়েছে।


উদাহরণ:

রাসূল (সা.) নিজে মানবতার সেবায় সর্বদা সামনে ছিলেন। তিনি গরীব-দুঃখীদের সাহায্য করতেন, অসহায়দের আশ্রয় দিতেন এবং সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে কাজ করতেন।

সাহাবীরাও রাসূল (সা.) এর অনুসরণ করে মানবতার সেবায় নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।




0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
অন্যকে কষ্ট দিলে তার কুফল কি হতে পারে?

ইসলাম শান্তি, ভ্রাতৃত্ব এবং পারস্পরিক সম্মানের ধর্ম। এই ধর্মে মানুষকে কষ্ট দেওয়া একটি জঘন্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। কোরআন ও হাদিসে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার বিভিন্ন রূপ এবং এর ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা মানুষকে কষ্ট দেওয়ার বিভিন্ন উপায় এবং এর দুনিয়াবী ও আখিরাতের পরিণতি সম্পর্কে বিশ্লেষণ করব।


মানুষকে কষ্ট দেওয়ার বিভিন্ন ধরণ:

  • গালিগালাজ: মুসলমানকে গালি দেওয়া একটি কবীরা গুনাহ। রাসূল (সা.) বলেছেন, "মুসলিমকে গালি দেওয়া ফাসিকী এবং তার সাথে লড়াই করা কুফরী।"
  • গীবত-তোহমত: গীবত অর্থাৎ অনুপস্থিত কারো সম্পর্কে মন্দ কথা বলা এবং তোহমত অর্থাৎ মিথ্যা অপবাদ আরোপ করা। ইসলামে গীবত-তোহমতকে একটি মারাত্মক গুনাহ হিসেবে গণ্য করা হয়।
  • চোগলখুরী: দুই ব্যক্তির মধ্যে বিচ্ছেদ সৃষ্টি করার উদ্দেশ্যে তাদের মধ্যে মন্দ কথা বলাকে চোগলখুরী বলে।
  • মন্দ নামে ডাকা: কোন ব্যক্তিকে তার পছন্দ নয় এমন নামে ডাকাও একটি গুনাহ।
  • উপহাস করা: কোন ব্যক্তিকে তার দৈহিক বা মানসিক দুর্বলতার জন্য উপহাস করা ইসলামে নিষিদ্ধ।
  • তুচ্ছজ্ঞান করা: কোন ব্যক্তিকে তার অবস্থানের কারণে তুচ্ছজ্ঞান করাও একটি গুনাহ।


মানুষকে কষ্ট দেওয়ার পরিণতি কি?

মানুষকে কষ্ট দেওয়ার পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ। এর দুনিয়াবী ও আখিরাতের পরিণতি নিম্নরূপ:

  • দুনিয়াবী পরিণতি: মানুষকে কষ্ট দেওয়া সমাজে বিদ্বেষ ও শত্রুতা সৃষ্টি করে। এতে পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়।
  • আখিরাতের পরিণতি: ইসলামে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার শাস্তি অত্যন্ত কঠিন। গুনাহগারকে কিয়ামতের দিন জাহান্নামের আগুনে পুড়তে হবে।


হাদিসের আলোকে মানুষকে কষ্ট দেওয়ার কুফল সম্পর্কে কি বলা হয়েছে?

রাসূল (সা.) মানুষকে কষ্ট দেওয়ার ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে বহু হাদিস বর্ণনা করেছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

  • গীবতের শাস্তি: রাসূল (সা.) বলেন, "যে ব্যক্তি কোন মুসলিমের গীবতের বিনিময়ে এক গ্রাসও খাদ্য ভক্ষণ করবে, আল্লাহ তাকে সমপরিমাণ জাহান্নামের আগুন ভক্ষণ করাবেন।"
  • মন্দ নামে ডাকার শাস্তি: রাসূল (সা.) বলেন, "তোমরা একে অপরকে মন্দ লকবে ডেকো না। বস্ত্ততঃ ঈমান আনার পর তাকে মন্দ নামে ডাকা হ’ল ফাসেকী কাজ।"
  • তুচ্ছজ্ঞান করার শাস্তি: রাসূল (সা.) বলেন, "একজন মানুষের মন্দ হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট যে, সে তার ভাইকে হেয় জ্ঞান করে।"
0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
আমরা কিভাবে মানুষের সেবা করব?

ইসলাম শুধুমাত্র একটি ধর্ম নয়, বরং একটি সম্পূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। এই জীবন ব্যবস্থায় মানব সেবাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কোরআন ও হাদিসে মানব সেবার বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে মানব সেবার বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করব এবং বাস্তব জীবনে তা কীভাবে প্রয়োগ করা যায় সে সম্পর্কে আলোকপাত করব।

ইসলামে মানব সেবার গুরুত্ব: ইসলামে মানব সেবাকে আল্লাহর ইবাদতের একটি অংশ হিসেবে দেখা হয়। কোরআন ও হাদিসে মানব সেবার বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে। যেমন:

  • এতিম প্রতিপালন: ইসলামে এতিম প্রতিপালনকে একটি মহান কাজ হিসেবে গণ্য করা হয়।
  • বিধবা সহায়তা: বিধবা নারীদের সাহায্য করাকে ইসলামে উৎসাহিত করা হয়েছে।
  • নিঃস্ব ও ক্ষুধার্তকে খাবার দান: ইসলামে নিঃস্ব ও ক্ষুধার্তদের খাবার দানকে একটি উত্তম আমল বলে মনে করা হয়।
  • রোগীর সেবা: রোগীর সেবা করাকে ইসলামে জান্নাতের ফল আহরণের সমান বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
  • প্রতিবেশীর হক আদায়: ইসলামে প্রতিবেশীর হক আদায়কে অত্যন্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়।
  • কর্জে হাসান: ইসলামে কর্জে হাসানকে সদকার সমান সওয়াবের কাজ বলে মনে করা হয়।
  • ত্রাণ বিতরণ: ইসলামে দুর্যোগে আক্রান্তদের সাহায্য করাকে একটি উত্তম আমল বলে মনে করা হয়।
  • শরণার্থীদের আশ্রয় দান: ইসলামে শরণার্থীদের আশ্রয় দানকে একটি মহান কাজ হিসেবে গণ্য করা হয়।

বাস্তব জীবনে মানব সেবার প্রয়োগ: ইসলামিক শিক্ষা অনুযায়ী মানব সেবা করার জন্য আমরা নিম্নলিখিত কাজগুলো করতে পারি:

  • স্বেচ্ছাসেবায় অংশগ্রহণ: বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনে যোগ দিয়ে আমরা অসহায় মানুষের সেবা করতে পারি।
  • দান-খয়রাত: আমাদের আর্থিক সামর্থ্য অনুযায়ী দান-খয়রাত করে আমরা অভাবগ্রস্তদের সাহায্য করতে পারি।
  • রক্তদান: রক্তদান করে আমরা অনেকের জীবন রক্ষা করতে পারি।
  • শিক্ষা প্রসার: অশিক্ষিতদের শিক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে আমরা সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারি।
  • পরিবেশ রক্ষা: পরিবেশ রক্ষা করে আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর পৃথিবী গড়ে তুলতে পারি।
  • শান্তি প্রতিষ্ঠা: সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করে আমরা মানবতার সেবা করতে পারি।
0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
মহাকাশ স্টেশনে বাচার জন্য অক্সিজেন কোথা থেকে পায় বিজ্ঞানীরা?

মহাকাশ স্টেশনে বেঁচে থাকার জন্য বিজ্ঞানীরা অক্সিজেন বেশ কয়েকটি উপায়ে উৎপন্ন করে থাকেন:


  • ইলেক্ট্রোলাইসিস প্রক্রিয়া: আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (ISS) অক্সিজেন সাধারণত পানির ইলেক্ট্রোলাইসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তৈরি হয়। এই প্রক্রিয়ায়, বিদ্যুৎ ব্যবহার করে পানিকে হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেনে বিভক্ত করা হয়। এরপর, অক্সিজেন মহাকাশচারীদের শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য ব্যবহার করা হয়।
  • স্টোর করা অক্সিজেন ট্যাঙ্ক: স্টেশনে তরল আকারে অক্সিজেন সংরক্ষণ করা হয়, যা প্রয়োজনে শ্বাস নেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়।

  • কেমিক্যাল অক্সিজেন জেনারেটর: এগুলো একটি বিশেষ ধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়া ব্যবহার করে অক্সিজেন তৈরি করে। এই প্রক্রিয়ায় সাধারণত পটাসিয়াম পারক্লোরেটের মতো রাসায়নিকের ব্যবহার করা হয়, যা উত্তপ্ত হয়ে অক্সিজেন উৎপন্ন করে।


এছাড়া, বর্জ্য পণ্যগুলির ব্যবস্থাপনাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ব্যবহৃত হাওয়া এবং শ্বাসপ্রশ্বাস থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড অপসারণের প্রয়োজন হয়, যা সাধারণত বিশেষ ফিল্টার সিস্টেমের মাধ্যমে করা হয়।

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
২৬ তারিখ কি হবে?

যেখানে তাকাচ্ছি সেখানেই শুধু বলছে ২৬ তারিখ। বিশেষ করে ফেসবুকে তো ঢুকাই যাচ্ছে না এই ২৬ তারিখ নিয়ে। নানান ভাবে এই ২৬ তারিখকে ট্রল করা হচ্ছে। সবার নিউজ ফিডেই শুধু এই ২৬ তারিখ। চলুন জেনে নিই ২৬ তারিখে আসলে কি হতে চলেছে? 


আমরা কমবেশি সবাই টেলিগ্রাম নামক অ্যাপের সাথে পরিচিত। এই টেলিগ্রাম অ্যাপে বিভিন্ন সময় ক্রিপ্টোকারেন্সি টাইপ (যদিও বা এটাকে ক্রিপ্টো বলে না) বিভিন্ন প্রজেক্ট লঞ্চ হয়। এসব প্রজেক্টে মানুষ ইনভেস্ট করে বিভিন্ন লাভের আশায়। প্রজেক্ট সাকসেসফুল করার জন্য ইউজার গ্যাদার করতে হয় অনেক ভাবে। মার্কেটিং হিসেবে অনেক প্রজেক্ট বিভিন্ন প্রলোভন দেয় ইউজারদের যাতে তারা সেটা ইউজ করে। এটা মূলত এয়ারড্রপ (Air Drop) নামে পরিচিত।


২৬ তারিখে কি হবে?


এরকমই একটা প্রজেক্ট হলো Hamster Kombat. এটি মূলত একটি বট। এখানে ইউজারদের বিভিন্ন টাস্ক বা মিশন দেওয়া হয় যেগুলো কমপ্লিট করলে ইউজারকে টোকেন বা কয়েন দেওয়া। এভাবে যে যত টাস্ক কমপ্লিট করবে তাকে তত বেশি টোকেন বা কয়েন দেওয়া হয়। এই টোকেন গুলো যখন ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেসে লিস্টিং বা জায়গা করে নিতে পারবে, তখন এই প্রজেক্টের টোটাল ইনভেস্টমেন্ট অ্যামাউন্টের উপর টোকেন গুলোর প্রাইজ সেট করে দেওয়া হয়। তখন এই টোকেন গুলো সেল বা বিক্রি করে টাকা পাওয়া যায়। 


২৬ তারিখ কি?


টেলিগ্রামে এরকম হাজার হাজার বট আছে কিন্তু সবাই পেমেন্ট করে না। ৯০-৯৫% বট ইউজারদের পেমেন্ট না করে স্ক্যাম করে হারিয়ে যায়। কিন্তু রিসেন্টলি কয়েকটা বট উপর উপর পেমেন্ট করায় হঠাৎ করেই Hamster Kombat এর উপর মানুষ ঝুকতে থাকে। আবার এর মধ্যেই এই বট ঘোষণা করে দেয় যে, আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ Airdrop  লঞ্চ করা হব্র মানে সবাইকে পেমেন্ট দেওয়া হবে। 


এযাবৎ কালে যত বট ছিলো তার মধ্যে সব থেকে বেশি ভাইরাল হয়েছে এই Hamster Kombat. প্রায় সবাই জেনে না জেনে এই বটে কাজ করতে থাকে। ১০০ মিলিয়নেরও উপরে ইউজারস হয়ে গেছে এই বটের। 


২৬ তারিখের কন্টেক্সট কি?


এই জন্যই মূলত ট্রলটা করা হচ্ছে। ২৬ তারিখ নাকি সবাই বড় লোক হয়ে যাবে হ্যামস্টার কম্বব্যাটের টাকা দিয়ে। আবার অনেক ট্রল করছে যে অন্য সব বটের মতো এইটাও স্ক্যাম করে চলে যাবে। পেমেন্ট করলেও নাকি খুব সামান্য পরিমানে করবে যা দিয়ে নাকি খরচও উঠবে না। কিন্তু আসলেই কি তাই হবে? দেখাই যাক কি হয়। 


অলরেডি এই ব্যাট নামীদামী ও ট্রাস্টেড মার্কেটপ্লেস যেমন OKX, Binance, Bybit এ লিস্টেড হয়ে গেছে। তাই প্রাথমিক ভাবে শিওর হওয়া যাচ্ছে যে এটা পেমেন্ট দিবে। কারণ লিস্টেড হওয়ার পর কোনো স্ক্যাম করার সুযোগ নেই। কিছু পরিমাণ সদস্যকে হলেও পেমেন্ট করতে হবে। এখন দেখা যাক কিভাবে কি হয় কত পেমেন্ট করে।


২৬ তারিখের কাহিনি কি?


0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
দশমিক কে আবিষ্কার করেন?

দশমিক সংখ্যাপদ্ধতির (Decimal System) উদ্ভাবন এবং এর ব্যবহার প্রাচীন ভারতের গণিতবিদদের কৃতিত্ব হিসেবে স্বীকার করা হয়। বিশেষত, দশমিক স্থানমূল পদ্ধতি (Decimal Place-Value System), যা আজকে আমরা ব্যবহার করি, প্রাচীন ভারতীয় গণিতবিদরা আবিষ্কার করে ছিলো।

খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতক থেকে পঞ্চম শতকের মধ্যবর্তী কোনো এক সময়ে ভারতীয় গণিতবিদরা দশমিক স্থানমূল পদ্ধতির আবিষ্কার করেন, যেখানে প্রতিটি সংখ্যার মান তার স্থানের উপর নির্ভর করে। এই পদ্ধতিটি ৯টি অঙ্ক (১ থেকে ৯) এবং পরে শূন্যের ব্যবহারের ওপর ভিত্তি করে গঠিত হয়।


আর্যভট্ট (খ্রিস্টাব্দ ৪৭৬–৫৫০), একজন প্রাচীন ভারতীয় গণিতবিদ, দশমিক স্থানমূল পদ্ধতি ব্যবহার করতেন। তাঁর রচনায় গণিতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে দশমিকের ব্যবহার দেখা যায়। এছাড়া ব্রহ্মগুপ্ত এবং অন্যান্য ভারতীয় গণিতবিদরাও এই পদ্ধতির প্রচার ও প্রসারে ভূমিকা রেখেছেন।


0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
শূন্যের ব্যবহার কোথায় প্রথম শুরু হয়েছিল?

শূন্যের ব্যবহার প্রথম শুরু হয়েছিল প্রাচীন ভারত-এ। প্রাচীন ভারতীয় গণিতবিদরা শূন্যের প্রতীক এবং এর গাণিতিক ব্যবহার বিকশিত করেন। শূন্য শব্দের জন্য সংস্কৃত শব্দ ছিল "শূন্য", যার অর্থ ফাঁকা বা কিছুই না


প্রাচীন ভারতের বিভিন্ন শিলালিপি ও পাণ্ডুলিপিতে শূন্যের ব্যবহার পাওয়া যায়, বিশেষত খ্রিস্টপূর্ব ৩য় বা ৪র্থ শতক থেকে শূণ্যের ব্যবহার শুরু হয়। তবে, শূন্যকে গাণিতিকভাবে ব্যবহার এবং তার নিয়মাবলি প্রতিষ্ঠা করেন গণিতবিদ ব্রহ্মগুপ্ত (খ্রিস্টাব্দ ৫৯৮-৬৬৮)। তাঁর রচনায় শূন্যকে একটি সংখ্যারূপে গণ্য করা হয়, অন্যান্য সংখ্যার সাথে এর গাণিতিক অপারেশন কিভাবে করতে হবে তা বর্ণনা করা হয়। 

0 টি পছন্দ 0 টি অপছন্দ
শূন্য কে আবিষ্কার করেন?

শূন্যের ধারণা একাধিক সভ্যতার জ্ঞানচর্চার ফসল। তবে, বিশেষভাবে শূন্যের গাণিতিক প্রতীক এবং এর ব্যবহার ভারতীয় গণিতবিদদের অবদান হিসেবে স্বীকৃত।


প্রাচীন ভারতীয় গণিতবিদ ব্রহ্মগুপ্ত (খ্রিস্টাব্দ ৫৯৮–৬৬৮) প্রথম শূন্যকে একটি সংখ্যারূপে বিবেচনা করেন এবং এর ব্যবহারকে গণিতের নিয়মে অন্তর্ভুক্ত করেন। তাঁর রচনা "ব্রহ্মস্ফুটসিদ্ধান্ত"-এ শূন্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা পাওয়া যায়। ব্রহ্মগুপ্ত তার এই রচনায় শূন্যকে অন্য সংখ্যার সাথে যোগ, বিয়োগ এবং গুণ করার নিয়মও সংজ্ঞায়িত করেন। ভারত থেকে শূন্যের ধারণাটি আরব দুনিয়ায় পৌঁছায় এবং পরে ইউরোপেও ছড়িয়ে পড়ে।


তাই প্রাথমিক ভাবে ব্রহ্মগুপ্ত কে শূন্য এর জনক বলা যায়। 

আব্দুল্লাহ আল মাসুদ এর কার্যক্রম

স্কোর:
259 পয়েন্ট (অবস্থান #1)
প্রশ্ন:
53
উত্তর দিয়েছেন:
51
মন্তব্য করেছেন:
0
ভোট দিয়েছেন:
0 টি প্রশ্ন, 1 টি উত্তর
দিয়েছেন:
1 টি আপ ভোট, 0 টি ডাউন ভোট
পেয়েছেন:
0 টি আপ ভোট, 0 টি ডাউন ভোট
...